যে কাহিনি ঘিরে নির্মিত ‘মিসিং: কেটি হারায়েকো সূচনা’

hristi Shrestha, Najir

বাংলাদেশে প্রথমবারের মত প্রদর্শিত হচ্ছে নেপালি সিনেমা।

‘মিসিং: কেটি হারায়েকো সূচনা’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বড় পর্দায় বাংলাদেশের দর্শকদের সামনে নেপালের গল্প।

২ ঘণ্টা ৪০ মিনিটের নেপালি ভাষার চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে ভিন্ন সম্প্রদায়ের তরুণ-তরুণীর প্রেমের গল্প ঘিরে।

সঙ্গে ওঠে এসেছে নেপালের তরাই অঞ্চলের সৌন্দর্য ও লোকজ সংস্কৃতি।

‘মিসিং: কেটি হারায়েকো সূচনা’ এর প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সৃষ্টি শ্রেষ্ঠা ও নাজির হুসেন।

একটি ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমে পরিচয় হয় মূল ২ চরিত্রের। এরপর ক্যাফেতে প্রথম দেখা।

ছেলেটি কফিতে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে নিয়ে যায় মেয়েটিকে, সেখান থেকেই শুরু অপহরণের ‘ভুল-বোঝাবুঝি’ আর ভালবাসার যাত্রা।

মেয়েটিকে পাহাড়ি অঞ্চল থেকে অপহরণ করে মধেশের সমতলভূমিতে নিয়ে যায় ছেলেটি। দেখাতে থাকে মধেশের সুন্দর জায়গাগুলো।

ভয় ভেঙে ধীরে ধীরে বন্ধুত্বে জড়িয়ে যায় মেয়েটি। ভালবাসতে থাকে সেখানকার মানুষ আর সংস্কৃতিকে।

দীপেন্দ্র গাউছান পরিচালিত চলচ্চিত্রটি নেপালে বেশ আলোচিত ও প্রশংসিত হয়েছে।

১৮ জুলাই ঢাকার স্টার সিনেপ্লেক্সে মুক্তি পায় ‘মিসিং: কেটি হারায়েকো সূচনা’।

সাফটা চুক্তির আওতায় ছবিটি বাংলাদেশে আমদানি করছে শো-মোশন লিমিটেড।

২০২৩ সালে বাংলাদেশের বাজারে উপমহাদেশের সিনেমা দেখানোর অনুমতি মেলে।

এরপর থেকে পাঠান, জওয়ান, ডানকি, অ্যানিমেলের মত ভারতীয় সিনেমা এলেও এবারই প্রথম প্রতিযোগিতায় যোগ হলো নেপালি চলচ্চিত্র।